রিভিভিফাই : স্বাস্থ্য সম্মত জীবন যাপনের জন্য বিশ্বের সেরা এবং অন্যতম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট |
- সৈয়দ আহমদ জুয়েদ
নিউ ইয়র্ক বসবাসরত বাংলাদেশের বিশিষ্ট ফার্মাসিস্ট ও বিজ্ঞানী জনাব লিয়াকত হোসেন আবিষ্কার করেছেন এক মিরাকেল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট | যার নাম দিয়েছেন “রিভিভিফাই” | রিভিভিফাই জেল , পাউডার এবং টেবলেট আকৃতিতে পাওয়া যায় |
“ রিভিভিফাই “ শরীরের GUT MICROBES কে সুন্দর করে সাজিয়ে রোগ প্রতিরোধ তৈরী করে দেহকে সুস্থ , সবল, এবং সতেজ রাখতে সাহায্য করে |
আমাদের শরীরে কোটি কোটি কোষ থাকে | যে গুলোর যত্ন ঠিক মতো নেওয়া হয়না | দেখা যায় বয়স বাড়ার সাথে সাথে কাজের চাপ বাড়ে | খাদ্যবাস ঠিক থাকেনা এবং ঘুম হয়ে পরে অনিয়মিত বা পরিমান মত হয় না | ফলে আমাদের শরীরের কোষ গুলো স্ট্রেসের মধ্যে পড়ে | এই অবস্থায় “ রিভিভিফাই “ যদি খাওয়া যায় তাহলে শরীর দুর্বলতা থেকে রক্ষা পাবে | দুশ্চিন্তা থেকে রক্ষা পাবে | জীবন হবে চিন্তামুক্ত এবং সতেজ | বলতে গেলে ” রিভিভিফাই ” একটি ফুড সাপ্লিমেন্ট | এটা কোন ড্রাগ না | যার কারণে কোন সাইড এফেক্ট নেই | প্রাপ্ত বয়স্ক যে কেউ খেতে পারেন |
এই ফুড সাপ্লিমেন্টের মধ্যে তিন ধরণের ingredients আছে :-
1) Superoxide Dismutase
2) ফাইবারসল -2
3) বিশেষ ফলের জুস
এই তিনটি মিলে বিশ্বের সেরা এবং অন্যতম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উদ্ভাবন করেছেন বাংলাদেশের বিজ্ঞানী জনাব লিয়াকত হোসেন | এরজন্য লিয়াকত হোসেন পেটেন্ট ও পেয়েছেন যার জন্য আমরা বাঙালিরা গর্ববোধ করতে পারি | বিজ্ঞানী জনাব লিয়াকত হোসেনের বাড়ি বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার ৩ নং কামালপুর ইউনিয়নের ( খালিশপুর ) কর্মচিতা গ্রামে | ১৯৭৭ সালে তিনি আমেরিকা আসেন | আসার আগে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্মেসি বিষয়ে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন |
আমেরিকা আসার পর বিজ্ঞানী লিয়াকত হোসেন সেন্ট জনস ইউনিভার্সিটির ফার্মাসিটিক্যাল বিভাগে ভর্তি হন | সেখানে তিনি ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফার্মাসিটিক্যাল বিষয়ে লেখাপড়া শেষ করে উচ্চতর ডিগ্রি নেন | উনার স্ত্রী তাসরিন হোসেন ও সেন্ট জনস ইনভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগ থেকে উচ্চতর ডিগ্রি নেন |
বিজ্ঞানী লিয়াকত হোসেন নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ডে বসবাস করেন এবং ১৯৮৭ সালে নিউ ইয়র্কের লং আইল্যান্ডে তিনি এবং তাহার স্ত্রী দুজন মিলে “অ্যাডভান্স ফার্মাসিউটিক্যাল আইএনসি” নামে একটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি শুরু করেন | তার কিছুদিন পরে “অ্যাডভান্স ন্যাচার হেলথ এলএলসি” নামে আরেকটি প্রতিষ্ঠান শুরু করেন | বর্তমানে দুই কোম্পানির মাধ্যমে তাদের মানব কল্যান অব্যাহত রেখেছেন |
জনাব লিয়াকত সাহেব কোম্পানি গুলোর এক্সকিউটিব ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং উনার স্ত্রীী তাসরিন হোসেন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করছেন |
তাদের কোম্পানিতে প্রায় ৭০ জন স্টাফ কাজ করেন এবং শুরু থেকে আজ পর্যন্ত মোট ৭৫ টি ঔষধ তৈরী করেছেন | সেগুলো ওভার দ্যা কাউন্টার বিক্রি হয় | ঔষধ গুলো কিনার জন্য ডাক্তারের কোন চিকিৎসা পত্রের প্রয়োজন হয়না |
বিজ্ঞানী লিয়াকত হোসেন ও উনার স্ত্রী তাসরিন হোসেন , সৎ , সজ্জন , পরোপকারী , দানশীল এবং মানব দরদী বলে নিউ ইয়র্ক এর বাঙালি কমিউনিটিতে খুবই সম্মানিত |
নিউ ইয়র্ক এর লং আইল্যান্ডে বাঙালি বসতি শুরু হয় জনাব লিয়াকত এবং তার স্ত্রী তাসরিন হোসেনের হাত ধরে তাদের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির মাধ্যমে | যার ফল স্বরূপ কয়েক হাজার বাঙালি বসবাস আজ লং আইল্যান্ডের এই ছোট দ্বীপটিতে |
বিজ্ঞানী জনাব লিয়াকত হোসেন সব সময় মানুষকে নিয়ে ভাবেন | সেই চিন্তা ধারা থেকে তিনি সিদ্বান্ত নেন মানুষের শরীরের কোষ নিয়ে কাজ করবেন | তিনি সাথে সাথে এ নিয়ে পড়ালেখা শুরু করেন এবং চিন্তা করেন মানুষের শরীরের কোষ গুলো কেন মরে যায় ? কেন দুর্বল হয়ে যায় ? সাথে সাথে এটা ও চিন্তা করেন যে কোষ গুলোকে কিভাবে সতেজ এবং জীবিত রাখা যায় | এবং শরীরের এনার্জি বাড়ানো যায় | তিনি গবেষণা এবং লেখাপড়া করে আবিষ্কার করেন এমন একটি ঔষধের ফর্মুলা যে কিনা শরীরের সকল ভাইরাস প্রতিরোধ করতে সক্ষম | তার সাথে সাথে মানুষের শরীরে এনার্জি ধরে রাখবে এবং মানুষ থাকবে সুস্থ | সেই অনুযায়ী তিনি তার ফার্মাসিউটিক্যালসে তৈরী করেন (REVIVIFY PRO-VITALITY ANTIOXIDANTS GEL) “রিভিভিফাই প্রো – ভাইটালিটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জেল” |
জনাব লিয়াকত হোসেন ” রিভিভিফাই ” অনলাইনের মাধ্যমে প্রথম বাজারজাত শুরু করেন | সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয় চিনে | ” রিভিভিফাই ” বাজারজাত করার কিছুদিন পর করোনা ভাইরাস শুরু হলে তাৎক্ষিনিক ভাবে ৭৫ হাজার প্যাকেট চিনে পাঠানো হয় | কারণ চিনে তখন করোনা আক্রান্ত রোগীদের ” রিভিভিফাই ” খাওয়ানো হচ্ছিলো |
দেখা গেছে অনেক রোগী আর হাসপাতালে যেতে হয়নি | ” রিভিভিফাই ” খেয়ে মোটামুটি সুস্থ হয়ে উঠেছেন অনেকেই |এবং পরবর্তীতে নিয়মিত ” রিভিভিফাই ” খাওয়ার ফলে পুরোপুরি সুস্থ হয়েছেন করোনা আক্রান্ত অনেক রোগী |
বিজ্ঞানী লিয়াকত হোসেন কিন্তু ” রিভিভিফাই ” করোনা রোগের জন্য বানাননি | এটা বানানো হয়েছিল মানুষের শরীরের এনার্জি, সেনথ ও ওয়েলিং থাকার জন্য | সে অনুযায়ী ” রিভিভিফাই ” কাজ করছে পাশাপাশি করোনা রোগের উপশম হিসেবে ভালো কাজ করছে | কারণ ” রিভিভিফাই ” খাওয়ার পর শরীরে এমন কঠিন ভাবে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা তৈরী হয় যার কারণে যত শক্তিশালী ভাইরাস আসুক না কেন ” রিভিভিফাই ” তা প্রতিরোধ করতে শতভাগ সক্ষম |
এত সফল একটি ঔষধ অথচ বিজ্ঞানী লিয়াকত হোসেন লাভের আশা না করে সরাসরি বাজারে না এনে অনলাইনের মাধ্যমে তিনি এটি মানুষের হাতে পৌঁছে দেন | ঔষধটির অনলাইন সাইড রয়েছে |
অনলাইন ওয়েবসাইটটি হলো : www.revivifyforlife.com
সেখানে গিয়ে যে কেউ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে “রিভিভিফাই” সংগ্রহ করতে পারেন | এবং ঔষধটির বিস্তারিত জানতে পারবেন |
” রিভিভিফাই ” যিনি খাবেন তিনি সহজে বুঝতে পারবেন , এটি খেলে মানুষের হিউমেন সিস্টেম এতটাই ভালো হয় যে দেহের দুর্বলতা থাকেনা | যার ফলে অনেক রোগ হয়না | রোগ প্রতিরোধের সাথে সাথে ডায়বেটিস , পারকিনসন , হার্টের সমস্যা , এসওডি সহ বিভিন্ন রোগে এটি দারুন কাজ করে থাকে |
“ রিভিভিফাই (REVIVIFY®️) হল বিশ্বের একটি উচ্চমানের স্বাস্থ্য সম্পূরক (Health supplement) বিশেষভাবে “ স্নায়ুবিক ক্রিয়াকলাপ (Neurological functions) যা মস্তিষ্কের কোষের অক্সিডেটিভ চাপ (Oxidative Stress) হ্রাস করে, পেশীর দৃঢ়তা এবং দৃঢ়তার সাথে সঠিক মস্তিষ্কের সমন্বয় বজায় রাখে, মস্তিষ্কের কোষের অখণ্ডতা উন্নত করে, অন্ত্র-ব্রেনের মাধ্যমে যোগাযোগ বজায় রাখে, দুর্বলতা, ক্লান্তি এবং মানসিক কুয়াশা কমায়, দ্রুত শক্তি এবং সতর্কতা, স্মৃতিশক্তি, ফোকাস এবং একাগ্রতা উন্নত করে, ভাল মেজাজ এবং সুখী অনুভূতিতে সহায়তা করে।
“ রিভিভিফাই (REVIVIFY®️) “ সুপার উপাদান দিয়ে তৈরি করা হয়েছে যা একটি কোষ বিশিষ্ট স্তরে (Cellular Level) কাজ করে শরীরের সামগ্রিক কার্যকারিতায় সবচেয়ে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের দ্বারা পাশাপাশি বার্ধক্যগ্রস্ত বিরোধী ক্রিয়াকলাপ (Anti Aging functions), প্রদাহ (Inflammation), রোগ প্রতিরোধক ব্যবস্থাপনা (Immune system), হাড়/জয়েন্ট ক্রিয়াকলাপ ( Bone/Joint functuons), হজম এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্যের (Digestion and Gut Health) জন্য অসংখ্য উপকারিতা। সেইসাথে পীড়ন (Stress), মলাশয় ক্রিয়াকলাপ (Colon functions), ফুসফুসের ক্রিয়াকলাপ (Lung functions), বিপাকীয় ক্রিয়াকলাপ (Metabolic functions) এবং চামড়া ক্রিয়াকলাপ (Skin Functions) এ সাহায্য করে।
“ রিভিভিফাই (REVIVIFY®️ ) “ নিয়মিত খাওয়ার ফলে শরীরের সামগ্রিক সুস্থতা পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধে শতভাগ কাজ করার ক্ষমতা রাখার চেষ্টা করে | প্রতিটি ব্যক্তির বিভিন্ন স্তরের প্রদাহ থাকে এবং প্রতিক্রিয়ার সময় পরিবর্তিত হতে পারে।কিছু গ্রাহক ” রিভিভিফাই ” খাওয়ার ফলে তাৎক্ষণিক ফলাফল অনুভব করেন, কিছু ক্ষেত্রে কিছুটা সময় লাগতে পারে |
“ রিভিভিফাই “ আপনাকে অনুরোধ করে যে, আপনি “ রিভিভিফাই “ নিয়মিত খাওয়া শুরু করুন | বছরের পর বছর ধরে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং স্বাস্থ্যের উন্নতির অভিজ্ঞতা নিন।
কারণ ” রিভিভিফাই ” উচ্চ-মানের, পেটেন্ট করা, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট (Antioxidants) সহ উন্নত স্বাস্থ্য সম্পূরক (Health supplement) একটি সেলুলার স্তরে (Cellular Level) বিতরণ করা হয়।
“ রিভিভিফাই “ তাই স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার এবং সামগ্রিক শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে। যা প্রতিটি মানুষের জন্য একান্ত প্রয়োজন ||
বিজ্ঞানী জনাব লিয়াকত হোসেন চেষ্টা করছেন বাংলাদেশে ” রিভিভিফাই ” বাজারজাত করতে | যদিও অনলাইনে যে কোন দেশ থেকে ” রিভিভিফাই ” ক্রয় করা সম্ভব | তারপর ও বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্য সেবায় নিজেকে উজাড় করে দিতে চান তিনি |
সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ড্রাগ এ্যাডমিন্টিস্ট্রেশন | । তাদের কাছে সরাসরি যাওয়া সম্ভব নয় কারণ আমলাতান্ত্রিক জাটিলতা আছে।
যদি বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কেউ কিংবা কোন মন্ত্রী বিশেষ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য কেউ এই ব্যাপারে আগ্রহী হলে এটা দেশে পাঠানো সম্ভব হতে পারে।
” রিভিভিফাই ” বাংলাদেশে পাঠানো গেলে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যুগান্তকারী সাফল্য আসবে তা নিশ্চত ভাবে বলা যায়।
সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজার নিয়ন্ত্রণ করে ড্রাগ এ্যাডমিন্টিস্ট্রেশন | । তাদের কাছে সরাসরি যাওয়া সম্ভব নয় কারণ আমলাতান্ত্রিক জাটিলতা আছে। যদি বাংলাদেশ সরকারের উচ্চ পর্যায়ের কেউ কিংবা কোন মন্ত্রী বিশেষ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্বাস্থ্যমন্ত্রী কিংবা সংশ্লিষ্ট অন্য কেউ এই ব্যাপারে আগ্রহী হলে এটা দেশে পাঠানো সম্ভব হতে পারে।
” রিভিভিফাই ” বাংলাদেশে পাঠানো গেলে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যুগান্তকারী সাফল্য আসবে তা নিশ্চত ভাবে বলা যায় ||